চীনে এবার নজরুলসাহিত্য নিয়ে গবেষণাসহ
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনাসমগ্র চীনা ভাষায় অনুবাদের প্রকল্প হাতে নেওয়ার পর এবার জাতীয় ও বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের রচনাসমগ্র নিয়ে চীনে গবেষণাসহ চীনা ভাষায় অনুবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন শান্তিনিকেতন থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার ও সাহিত্যে ডক্টরেট ডিগ্রী পাওয়া চীন থেকে আসা পেইচিং বিদেশি ভাষা বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ এশিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক চীনের রবীন্দ্রসমগ্র অনুবাদক কমিটির প্রধান প্রফেসর তোং ইয়ৌছেন।
৫ মার্চ শনিবার রাজধানীর উত্তরায় জসিম উদ্দিন রোডের শান্ত-মারিয়াম ক্রিয়েটিভ ডেস্টিনেশন সেন্টারে সিআরআই-এসএমএফ কনফুসিয়াস ক্লাসরুম কর্তৃক আয়োজিত এক সংবর্ধনা ও রবীন্দ্রসঙ্গীত সন্ধ্যা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বাংলাদেশের জনপ্রিয় লেখক হুমায়ুন আহমেদের উপন্যাসও চীনা ভাষায় অনুবাদ কারার আগ্রহ প্রকাশ করেন। তিনি আরো বলেন, তিন বছর আগে তিনি প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এসেছিলেন এবং এবার তিনি দ্বিতীয় বারের মতো একুশে গ্রন্থমেলাকে কেন্দ্র করে বাংলা একাডেমীর আমন্ত্রণে বাংলাদেশ সফরে এসেছেন। এরজন্য তিনি বাংলা একাডেমীর কর্তৃপক্ষসহ বাংলাদেশের নাগরিক সমাজের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বাঙালী নাগরিকদের উদ্দেশ্যে এবং বাংলা ভাষার প্রতি ভালবাসা প্রকাশ করে আরো বলেন, আপনারা ধীরে ধীরে বাংলায় কথা বললে আমি আপনাদের সবকথা বুঝতে পারি। এবং আমি যদি একবছর বাংলাদেশে থেকে আপনাদের সাথে মেলামেশা করি তখন পুরপুরি আপনাদেরমত দ্রুত বাংলা ভাষায় কথা বলতে পারবো।
সিআরআই-এসএমএফ কনফুসিয়াস ক্লাসরুম কর্তৃক সংবর্ধিত দুই চীনা অধ্যাপক তোং ইয়ৌছেন এবং ওয়েই লিমিং এই মহতী আযোজনের উচ্ছ্বসিত প্রশংসিত করে বলেন, আমরা কখনো আপনাদের এই সন্মানের কথা ভুলবোনা। আপনাদের এই সন্মান আমাদের কাজকে আরো দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যেতে সহায়তা করবে। এছাড়া বাংলাদেশে এবারের সফরে আপনাদের সহযোগিতায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত কুষ্টিয়ার কুঠি বাড়ীসহ অন্যান্য দর্শনীয় স্থান পরিদর্শন করে আমরা মুগ্ধ। আমাদের এবারের বাংলাদেশ সফরের স্মৃতি অনেক দিন ধরে স্বরণীয় হয়ে থাকবে।
সত্যের কবি, সুন্দরের কবি, মানুষের কবি, জীবনের কবি, জগতের কবি, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর এই গানের চরণে এভাবেই এই বিশ্ব চরাচরে নিজের অবস্থান চিহ্নিত করেছেন। পৃথিবীর আর কোন কবি বা মনীষী এমনটি করেছেন কিনা কারো জানা নেই। এই ক্ষণজন্মা কিংবদন্তী কবির জন্মের সার্ধশতবর্ষে (আসছে ৭ মে বিশ্বকবির ১৫০তম জন্মবার্ষিকী) তাঁর স্মৃতির উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধা নিবেদনের নানা আয়োজনের অংশ হিসেবে সিআরআই-এসএমএফ কনফুসিয়াস ক্লাসরুম বাংলাদেশে সফররত চীনের দু’জন রবীন্দ্রপন্ডিতকে সন্মাননা প্রদান করতে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
“আকাশ-ভরা সূর্য-তারা, বিশ্বভরা প্রাণ
তাহারি মাঝখানে আমি পেয়েছি মোর স্থান
বিস্ময়ে তাই জাগে, জাগে আমার গান।”
রবীন্দ্রসঙ্গীতের সমবেত বাণীর মধ্য দিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠানটি। চীন আন্তর্জাতিক বেতার বাংলা বিভাগের সাবেক বিশেষজ্ঞ ও সিআরআই-এসএমএফ কনফুসিয়াস ক্লাসরুমের উপদেষ্টা ও শিক্ষক মহিউদ্দিন তাহেরের মিষ্টিমধুর উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টা ও বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান, শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট প্রমোদ মানকিন প্রমূখ। অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী লিলি ইসলাম এবং সমাপনি ও সভাপতির বক্তব্য রাখেন, চীন আন্তর্জাতিক বেতার বাংলা বিভাগের প্রতিনিধি ও ঢাকায় সিআরআই-এসএমএফ কনফুসিয়াস ক্লাসরুমের চীনা পরিচালক ইয়াং ওয়েইমিং স্বর্ণা। তিনি সকলকে ধন্যবাদ জানানোসহ রবীন্দ্রনাথের প্রতি সন্মান প্রদর্শন করতে দুলাইনের একটি রবীন্দ্রসঙ্গীত গেয়ে শুনান অতিথিদের। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ স্বর্ণার কন্ঠে রবীন্দ্রসঙ্গীত শুনে মুহুর মুহুর করতালীর মাধ্যমে মুখরিত করে তুলেন পুরো হল।
সমাপনি বক্তব্যের পূর্বে অনুষ্ঠানের মূলপর্বে চীনের পেইচিং বিদেশি ভাষা বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ এশিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক ও রবীন্দ্রসমগ্র অনুবাদক কমিটির প্রধান প্রফেসর তোং ইয়ৌছেন এবং পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচ্য ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের এসোসিয়েট প্রফেসর ওয়েই লিমিং-কে ফুলেল শুভেচ্ছাসহ উত্তরীয় পরিয়ে দেন শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান তাহমিনা কবীর চৌধুরী মারিয়াম এবং ক্রেস্ট ও সন্মাননাপত্র তুলে দেন চেয়ারম্যান ইনামুল কবীর শান্ত।
অনুষ্ঠানে সাহিত্যিক ড.মুস্তফা নূর-উল ইসলাম, ড.আ.ব.ম. নুরুল আনোয়ার, বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান, বাংলা একাডেদমীর পরিচালক শাহিদা খাতুন, ডাক পরিদপ্তর বিভাগের মহাপরিচালক মোবাশ্বেরুর রহমান, অতিরিক্ত মহাপরিচালক সুধাংশু শেখর ভদ্র, শিল্পকলা একাডেমীর মহাপরিচালক কামাল লোহানী, পররাষ্ট্র সচিব মিজারুল কায়েস, সংস্কৃতি সচিব সুরাইয়া বেগম, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন সচিব শফিক আলম মেহেদী, চীনা দূতাবাসের রাজনৈতিক কাউন্সিলর ওয়াং ইয়ূ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড.সৌমিত্র শেখর, ড.আহমদ রফিক, আতাউর রহমান, ড.শফি আহমেদ, প্রফেসর জাহানারা, ড.বিশ্বজিৎ ঘোষ, নৃত্যশিল্পী শর্মিলা বন্দোপাধ্যায়, ড.চঞ্চল খান, মেজর জেনারেল রোকনুদ্দোল্লাহ, চিত্রশিল্পী হাশেম খানসহ বিশিষ্টজনেরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলাদেশ প্রতিনিধি মাহমুদ হাশিম, কনফুসিয়াস ক্লাস রুমের শিক্ষক চাউ চিং ইয়ে এবং চীন আন্তর্জাতিক বেতারের শ্রোতা প্রতিনিধি হিসেবে সিআরআই-সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাবের পরিচালক দিদারুল ইকবাল, সমন্বয়কারী তাছলিমা আক্তার লিমা, এছাড়া সান্তা মারিয়াম ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক আবু জুবায়ের ও এর বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান জুড়ে মনোজ্ঞ রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশন করেন, শিমু দে, হিমাদ্রী শেখর, প্রমোদ দত্ত, পাপিয়া সারোয়ার এবং লিলি ইসলাম প্রমূখ। এছাড়া রবীন্দ্রনাথের কবিতা আবৃত্তি করেন, বিশিষ্ট আবৃত্তিকার ভাস্বর বন্দোপাধ্যয়।
অনুষ্ঠানের একটি বিশেষ মূহুর্তে তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টা ও বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান চীনের দুই অধ্যাপক তোং ইয়ৌছেন, ওয়েই লিমিং এবং চীন আন্তর্জাতিক বেতার বাংলা বিভাগের প্রতিনিধি ও ঢাকায় সিআরআই-এসএমএফ কনফুসিয়াস ক্লাসরুমের চীনা পরিচালক ইয়াং ওয়েইমিং স্বর্ণা-কে তাঁর লেখা ‘রবীন্দ্র-রচনার রবীন্দ্র-ব্যাখ্যা’, ‘মাতৃভাষার সপক্ষে রবীন্দ্রনাথ’ এবং ‘সুভাষিত’ এই তিনখানা বই উপহার দেন। এছাড়া লুৎফর রহমান জয় তার লেখা ‘পৃথিবীর এক বিশ্ববিদ্যালয়’ নামক বইটি চীনা অতিথিদের উপহার দেন।
রবীন্দ্রসঙ্গীত সন্ধ্যা শেষে বিশেষ ও বিশিষ্ট অতিথিদের নিয়ে ফটো সেশন করা হয়।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালক চীন আন্তর্জাতিক বেতার বাংলা বিভাগের সাবেক বিশেষজ্ঞ ও সিআরআই-এসএমএফ কনফুসিয়াস ক্লাসরুমের উপদেষ্টা ও শিক্ষক মহিউদ্দিন তাহের বাঙালি জাতি সম্পর্কে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের করা খেদোক্তিটি মিথ্যা প্রমাণ করার আহবান জানিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্ত করেন।
“আমরা আরম্ভ করি, শেষ করি না,
আড়ম্বর করি কাজ করি না,
যাহা কিছু অনুষ্ঠান করি, তাহা বিশ্বাস করি না
যাহা বিশ্বাস করি, তাহা পালন করি না
ভূরি পরিমাণ বাক্য রচনা করিতে পারি,
তিল পরিমাণ আত্নত্যাগ করিতে পারি না
অংহকার দেখাইয়া আমরা পরিতৃপ্ত থাকি,
যোগ্যতা লাভের চেষ্টা করি না
সকল কাজেই আমরা পরের প্রত্যাশা করি, অথচ
পরের ত্রুটি-বিচ্যুতি লইয়া গগন বিদীর্ণ করিতে থাকি.......”
এই অপবাদ ঘুচাতে সকলের উচিত দায়িত্বশীল হওয়া, দেশকে ও মানুষকে ভালবেসে তাদের জন্য কাজ করা এবং অসত্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপসহীন ভূমিকা নেওয়া। তাহলেই হবে রবীঠাকুরের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা জানানোর সর্বোত্তম উপায়, প্রকৃষ্ট সন্মান।
দিদারুল ইকবাল
পরিচালক
সিআরআই-সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব, বাংলাদেশ।
মূল অনুষ্ঠানে প্রবেশের পূর্বে শান্তিনিকেতন থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার ও সাহিত্যে ডক্টরেট ডিগ্রী পাওয়া চীন থেকে আসা পেইচিং বিদেশি ভাষা বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ এশিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক চীনের রবীন্দ্রসমগ্র অনুবাদক কমিটির প্রধান প্রফেসর তোং ইয়ৌছেন-কে ফুলের তোড়া উপহার দিয়ে বরণ করা হচ্ছে।
মূল অনুষ্ঠানে প্রবেশের পূর্বে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচ্য ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের এসোসিয়েট প্রফেসর ওয়েই লিমিং-কে ফুলের তোড়া উপহার দিয়ে বরণ করা হচ্ছে।
অতিথি সারিতে বাম থেকে (১ম, ২য় এবং ৪র্থ) সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট প্রমোদ মানকিন, তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টা ও বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান এবং পেইচিং বিদেশি ভাষা বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ এশিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক চীনের রবীন্দ্রসমগ্র অনুবাদক কমিটির প্রধান প্রফেসর তোং ইয়ৌছেন।
অতিথি সারিতে ডান থেকে (২য়, ৩য়) শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া এবং সংস্কৃতি সচিব সুরাইয়া বেগমসহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ।
অতিথি সারিতে সিআরআই-সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাবের সমন্বয়কারী তাছলিমা আক্তার লিমাসহ অন্যান্য (পেছনের সারিতে মাঝে)।
সিআরআই-এসএমএফ কনফুসিয়াস ক্লাসরুম কর্তৃক আয়োজিত সংবর্ধনা ও রবীন্দ্রসঙ্গীত সন্ধ্যা অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট অতিথিদের একটি অংশ।
পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচ্য ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের এসোসিয়েট প্রফেসর ওয়েই লিমিং-কে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন, শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান তাহমিনা কবীর চৌধুরী মারিয়াম।
পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচ্য ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের এসোসিয়েট প্রফেসর ওয়েই লিমিং-কে উত্তরীয় পরিয়ে দিচ্ছেন, শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান তাহমিনা কবীর চৌধুরী মারিয়াম।
পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচ্য ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের এসোসিয়েট প্রফেসর ওয়েই লিমিং-কে ক্রেস্ট ও সন্মাননাপত্র তুলে দিচ্ছেন, শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ইনামুল কবীর শান্ত।
শান্তিনিকেতন থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার ও সাহিত্যে ডক্টরেট ডিগ্রী পাওয়া চীন থেকে আসা পেইচিং বিদেশি ভাষা বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ এশিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক চীনের রবীন্দ্রসমগ্র অনুবাদক কমিটির প্রধান প্রফেসর তোং ইয়ৌছেন-কে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন, শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান তাহমিনা কবীর চৌধুরী মারিয়াম।
চীন থেকে আসা পেইচিং বিদেশি ভাষা বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ এশিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক চীনের রবীন্দ্রসমগ্র অনুবাদক কমিটির প্রধান প্রফেসর তোং ইয়ৌছেন-কে উত্তরীয় পরিয়ে দিচ্ছেন, শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান তাহমিনা কবীর চৌধুরী মারিয়াম।
পেইচিং বিদেশি ভাষা বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ এশিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক চীনের রবীন্দ্রসমগ্র অনুবাদক কমিটির প্রধান প্রফেসর তোং ইয়ৌছেন-কে ক্রেস্ট ও সন্মাননাপত্র তুলে দিচ্ছেন, শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ইনামুল কবীর শান্ত।
স্বাগত ভাষণ দিচ্ছেন, বিশিষ্ট রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী লিলি ইসলাম।
বিশেষ অতিথির ভাষণ দিচ্ছেন, পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচ্য ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের এসোসিয়েট প্রফেসর ওয়েই লিমিং।
বিশেষ অতিথির ভাষণ দিচ্ছেন, শান্তিনিকেতন থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার ও সাহিত্যে ডক্টরেট ডিগ্রী পাওয়া চীন থেকে আসা পেইচিং বিদেশি ভাষা বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ এশিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক চীনের রবীন্দ্রসমগ্র অনুবাদক কমিটির প্রধান প্রফেসর তোং ইয়ৌছেন।
ভাষণ দিচ্ছেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট প্রমোদ মানকিন।
ভাষণ দিচ্ছেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া।
ভাষণ দিচ্ছেন, তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টা ও বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান।
সমাপনি ও সভাপতির ভাষণ দিচ্ছেন, চীন আন্তর্জাতিক বেতার বাংলা বিভাগের প্রতিনিধি ও ঢাকায় সিআরআই-এসএমএফ কনফুসিয়াস ক্লাসরুমের চীনা পরিচালক ইয়াং ওয়েইমিং স্বর্ণা।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালন করছেন, চীন আন্তর্জাতিক বেতার বাংলা বিভাগের সাবেক বিশেষজ্ঞ ও সিআরআই-এসএমএফ কনফুসিয়াস ক্লাসরুমের উপদেষ্টা ও শিক্ষক মহিউদ্দিন তাহের।
মনোজ্ঞ দলীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশন করছেন শিল্পীরা।
মনোজ্ঞ রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশন করছেন, প্রমোদ দত্ত।
মনোজ্ঞ রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশন করছেন, পাপিয়া সারোয়ার।
মনোজ্ঞ রবীন্দ্রসঙ্গীত উপভোগ করছেন, কনফুসিয়াস ক্লাস রুমের শিক্ষক চাউ চিং ইয়ে এবং চীন আন্তর্জাতিক বেতারের শ্রোতা প্রতিনিধি সিআরআই-সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাবের পরিচালক দিদারুল ইকবাল (ডান থেকে)।
অনুষ্ঠানের একটি বিশেষ মূহুর্তে তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টা ও বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান চীনের অধ্যাপক তোং ইয়ৌছেন-কে তাঁর লেখা ‘রবীন্দ্র-রচনার রবীন্দ্র-ব্যাখ্যা’ বইটি উপহার দিচ্ছেন।
অনুষ্ঠানের একটি বিশেষ মূহুর্তে তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টা ও বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান চীনের অধ্যাপক ওয়েই লিমিং-কে তাঁর লেখা ‘মাতৃভাষার সপক্ষে রবীন্দ্রনাথ’ বইটি উপহার দিচ্ছেন।
তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টা ও বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানসহ তাঁর লেখা ‘রবীন্দ্র-রচনার রবীন্দ্র-ব্যাখ্যা’, ‘মাতৃভাষার সপক্ষে রবীন্দ্রনাথ’ এবং ‘সুভাষিত’ এই তিনখানা বই হাতে চীনের দুই অধ্যাপক তোং ইয়ৌছেন, ওয়েই লিমিং এবং চীন আন্তর্জাতিক বেতার বাংলা বিভাগের প্রতিনিধি ও ঢাকায় সিআরআই-এসএমএফ কনফুসিয়াস ক্লাসরুমের চীনা পরিচালক ইয়াং ওয়েইমিং স্বর্ণা।
লুৎফর রহমান জয় তার লেখা ‘পৃথিবীর এক বিশ্ববিদ্যালয়’ নামক বইটি অধ্যাপক তোং ইয়ৌছেন-কে উপহার দিচ্ছেন।
লুৎফর রহমান জয় তার লেখা ‘পৃথিবীর এক বিশ্ববিদ্যালয়’ নামক বইটি অধ্যাপক ওয়েই লিমিং-কে উপহার দিচ্ছেন।
গ্রুপ ছবিতে বিশেষ ও বিশিষ্ট অতিথিদের দেখা যাচ্ছে।
বাম থেকে বাংলা একাডেদমীর পরিচালক শাহিদা খাতুন, জৈনিক অতিথি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট প্রমোদ মানকিন, সিআরআই-সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাবের সমন্বয়কারী তাছলিমা আক্তার লিমা, পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচ্য ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের এসোসিয়েট প্রফেসর ওয়েই লিমিং এবং সিআরআই-সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাবের পরিচালক দিদারুল ইকবাল।
ডান থেকে দিদারুল ইকবাল, তাছলিমা আক্তার লিমা, ইয়াং ওয়েইমিং স্বর্ণা, ওয়েই লিমিং, মাহমুদ হাশিম, তোং ইয়ৌছেন, মহিউদ্দিন তাহের এবং মো:আব্দুল্লাহ আল মামুন।
বাম থেকে তোং ইয়ৌছেন, তাছলিমা আক্তার লিমা এবং ওয়েই লিমিং।
3 comments:
একটি অসাধারণ আয়োজন ছিলো বটে। আয়োজকদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
মো:জাকির হোসেন
সিলেট
আমি চীন আন্তর্জাতিক বেতারের একজন নিয়মিত শ্রোতা। সিআরআই এর আয়োজন গুলি আমার ভালো লাগে।
রেজাউল করিম, সন্ধীপ, চট্টগ্রাম।
Post a Comment